গরমে শিশুদের ডায়রিয়ার ঝুঁকি বাড়ে। তাই এ সময় তাদের বাড়তি যত্ন প্রয়োজন। অভিভাবকেরা জেনে নিন, শিশুর ডায়রিয়া হলে কী কী করতে হবে—
পানিশূন্যতা লক্ষ করুন: শিশুদের ডায়রিয়াজনিত পানিশূন্যতা মারাত্মক হতে পারে। এ সমস্যার লক্ষণগুলো খেয়াল করুন—শিশুর অস্থিরতা ও তৃষ্ণা খুব বাড়ে, চোখ গর্তে ঢুকে যায়, ত্বক শুষ্ক ও ঢিলে দেখায়। শিশু নিস্তেজ হয়ে গেলে বা তার প্রস্রাবের পরিমাণ কমে গেলে সেগুলো খারাপ লক্ষণ। যথেষ্ট খাওয়ার স্যালাইন দেওয়ার পরও এমন হতে পারে।
খাওয়ার স্যালাইন কীভাবে দেবেন: শিশুকে বারবার স্যালাইন খাওয়াতে হবে। বয়স দুই বছরের কম হলে ১০ থেকে ২০ চামচ; দুই বছরের বেশি হলে ২০ থেকে ৪০ চামচ স্যালাইন প্রতিবার মলত্যাগের পর দিতে হবে। বমি হলে ১০ মিনিট অপেক্ষার পর আবার স্যালাইন দিন। সব বয়সের জন্য স্যালাইন বানানোর নিয়ম কিন্তু একই, বয়স কম বলে আধা প্যাকেট বা কম পানিতে গুলে স্যালাইন বানাবেন না।
স্যালাইনের পাশাপাশি অন্য খাবার: ডায়রিয়ায় আক্রান্ত শিশুকে ডাবের পানি, ভাতের মাড় ইত্যাদি দিতে পারেন। তবে বাজারের কোমল পানীয়, জুস, বেশি চিনিযুক্ত চা কিংবা কফি দেওয়া যাবে না। এ ছাড়া স্বাভাবিক সব খাবার খাওয়ানো যাবে। শিশুকে মায়ের দুধ অবশ্যই দিয়ে যেতে হবে। অল্পবয়সী শিশুর ডায়রিয়া হোক বা না হোক, তাকে মায়ের দুধের পরিবর্তে অন্য কোনো দুধ দেওয়া উচিত নয়। আর মায়ের খাওয়াদাওয়ায় কোনো নিষেধ নেই।
অ্যান্টিবায়োটিক কখন: শিশুদের বেশির ভাগ ডায়রিয়া ভাইরাসজনিত। তাই চিকিৎসকের পরামর্শ ছাড়া অ্যান্টিবায়োটিক দেওয়া উচিত নয়। তবে শিশু কিছুই খেতে না পারলে বা নিস্তেজ হয়ে পড়লে, মলের সঙ্গে রক্ত গেলে কিংবা ডায়রিয়া ১৪ দিনের বেশি স্থায়ী হলে তাকে হাসপাতালে নিতে হবে।
পানিশূন্যতা লক্ষ করুন: শিশুদের ডায়রিয়াজনিত পানিশূন্যতা মারাত্মক হতে পারে। এ সমস্যার লক্ষণগুলো খেয়াল করুন—শিশুর অস্থিরতা ও তৃষ্ণা খুব বাড়ে, চোখ গর্তে ঢুকে যায়, ত্বক শুষ্ক ও ঢিলে দেখায়। শিশু নিস্তেজ হয়ে গেলে বা তার প্রস্রাবের পরিমাণ কমে গেলে সেগুলো খারাপ লক্ষণ। যথেষ্ট খাওয়ার স্যালাইন দেওয়ার পরও এমন হতে পারে।
খাওয়ার স্যালাইন কীভাবে দেবেন: শিশুকে বারবার স্যালাইন খাওয়াতে হবে। বয়স দুই বছরের কম হলে ১০ থেকে ২০ চামচ; দুই বছরের বেশি হলে ২০ থেকে ৪০ চামচ স্যালাইন প্রতিবার মলত্যাগের পর দিতে হবে। বমি হলে ১০ মিনিট অপেক্ষার পর আবার স্যালাইন দিন। সব বয়সের জন্য স্যালাইন বানানোর নিয়ম কিন্তু একই, বয়স কম বলে আধা প্যাকেট বা কম পানিতে গুলে স্যালাইন বানাবেন না।
স্যালাইনের পাশাপাশি অন্য খাবার: ডায়রিয়ায় আক্রান্ত শিশুকে ডাবের পানি, ভাতের মাড় ইত্যাদি দিতে পারেন। তবে বাজারের কোমল পানীয়, জুস, বেশি চিনিযুক্ত চা কিংবা কফি দেওয়া যাবে না। এ ছাড়া স্বাভাবিক সব খাবার খাওয়ানো যাবে। শিশুকে মায়ের দুধ অবশ্যই দিয়ে যেতে হবে। অল্পবয়সী শিশুর ডায়রিয়া হোক বা না হোক, তাকে মায়ের দুধের পরিবর্তে অন্য কোনো দুধ দেওয়া উচিত নয়। আর মায়ের খাওয়াদাওয়ায় কোনো নিষেধ নেই।
অ্যান্টিবায়োটিক কখন: শিশুদের বেশির ভাগ ডায়রিয়া ভাইরাসজনিত। তাই চিকিৎসকের পরামর্শ ছাড়া অ্যান্টিবায়োটিক দেওয়া উচিত নয়। তবে শিশু কিছুই খেতে না পারলে বা নিস্তেজ হয়ে পড়লে, মলের সঙ্গে রক্ত গেলে কিংবা ডায়রিয়া ১৪ দিনের বেশি স্থায়ী হলে তাকে হাসপাতালে নিতে হবে।
ডা. আবু সাঈদ
শিশু বিভাগ, ঢাকা মেডিকেল কলেজ ও হাসপাতাল
স্বাস্থ্যবটিকা ® ব্রোন স্মিথ
শরীরের মূল শক্তি বাড়াতে সেরা ব্যায়াম কী?
শারীরিক সামর্থ্য বাড়ানোর জন্য উপুড় হয়ে কনুইয়ে ভর করে ব্যায়াম (পুশআপ ও প্ল্যাংক) করা সবচেয়ে ভালো। এতে চলাফেরায় দৃঢ়তার পাশাপাশি শরীরের স্থিতিশীলতা ও ভারসাম্য বজায় থাকে।
শিশু বিভাগ, ঢাকা মেডিকেল কলেজ ও হাসপাতাল
স্বাস্থ্যবটিকা ® ব্রোন স্মিথ
শরীরের মূল শক্তি বাড়াতে সেরা ব্যায়াম কী?
শারীরিক সামর্থ্য বাড়ানোর জন্য উপুড় হয়ে কনুইয়ে ভর করে ব্যায়াম (পুশআপ ও প্ল্যাংক) করা সবচেয়ে ভালো। এতে চলাফেরায় দৃঢ়তার পাশাপাশি শরীরের স্থিতিশীলতা ও ভারসাম্য বজায় থাকে।
‘স্বাস্থ্যবটিকা’র লক্ষ্য রোগনির্ণয় গোছের কিছু নয়
প্রশ্নোত্তর
প্রশ্ন: অ্যালার্জি বা হাঁচি হলে বা নাক-চোখ থেকে পানি ঝরলে কি ওষুধ খাওয়াই একমাত্র সমাধান?
প্রশ্ন: অ্যালার্জি বা হাঁচি হলে বা নাক-চোখ থেকে পানি ঝরলে কি ওষুধ খাওয়াই একমাত্র সমাধান?
উত্তর: হাঁচি হলে, নাক দিয়ে পানি পড়লে এবং চুলকানির সমস্যা হলে অন্যান্য দীর্ঘমেয়াদি অসুখের মতো দীর্ঘদিন ওষুধ সেবন করতে হয়। তবে ধীরে ধীরে ওষুধের পরিমাণ কমিয়ে একপর্যায়ে বন্ধ করা যেতে পারে। যে জিনিসের প্রতি অ্যালার্জি আছে, তার সংস্পর্শ এড়িয়ে চললে উপকার মেলে। চিকিৎসকের পরামর্শ ছাড়া হঠাৎ ওষুধ বন্ধ করবেন না বা কমাবেন না।
অধ্যাপক এ এফ মহিউদ্দিন খান
নাক কান গলা বিভাগ, ঢাকা মেডিকেল কলেজ
অধ্যাপক এ এফ মহিউদ্দিন খান
নাক কান গলা বিভাগ, ঢাকা মেডিকেল কলেজ
No comments:
Post a Comment