Friday, 27 April 2018

শিক্ষনীয় গল্প।

এক গ্রামে এক কুয়ো ছিল।

গ্রামের লোকজন যখনই জল তোলার জন্য তাতে বালতি ফেলত প্রতিবারই বালতিশূন্য দড়ি  উঠে আসত।
এমন অদ্ভুতকাণ্ড বারবার ঘটায় গ্রামে ছড়িয়ে পড়ল
যে, কুয়ার ভুতুড়ে । এখানে ভয়ংকর একটা ভুত বাস করে। কিন্তু এভাবে আর কদিন চলে?
তাদের জল সংগ্রহ করতে হবে। এর একটা বিহিত করা দরকার।
কিন্তু কুয়াতে নামবে কে? কেউ সহজে রাজি হচ্ছে না।এমন সময় এক যুবক কুয়াতে নামতে রাজি হলো।সে বলল, আমি কুয়াতে  নামব।
আমার কোমরে দড়ি  বেঁধে নামিয়ে দেবেন। তবে শর্ত হল দড়ির অপর প্রান্তে অবশ্যই আপনাদের সাথে আমার মা বাবাকে থাকতে হবে।
গ্রামের লোকজন তার শর্ত শুনে বেশ আশ্চর্য
হলো। গ্রামের শক্তিশালী  এতগুলো মানুষ
থাকতে তার বাবা মাকে  লাগবে কেন?
প্রথমে তারা যুবককে বিষয়টা বোঝাতে চেষ্টা করল।মা বাবা বলল নামিস না খোকা ভুত প্রেত থাকতেও পারে। কিন্তু যুবকের  এক কথা সে নামবে এবং অবশ্যই গ্রামের লোকজনের সাথে মা বাবাকে ও  উপরে  রাখতে হবে।অবশেষে  এই শর্তে সবাই রাজি হলো।
সবাই মিলে যুবককে কুয়াতে নামিয়ে দিল।
ভেতরে গিয়ে সে দেখল, কুয়ার মধ্যে একটি বানর।পাশে গজিয়ে ওঠা গাছপালাতে ঝুলে আছে।
এই শয়তান বানরটিই দড়ি খুলে বালতি রেখে দিত।
যুবক বানরটিকে ধরে কাঁধে বসিয়ে দড়ি টানার নির্দেশ
দিল।বানরটি ছিল যুবকের কাঁধে। এজন্য স্বাভাবিকভাবেই সর্বপ্রথম কুয়োর মধ্যে  আবছা আলোয় ভুতের মতো মনে হলো তার চেহারা।
 হঠাৎকরে ভূতদর্শন চেহারা দেখে সবাই মনে করল, ভুত টা উঠে আসছে। তাই দড়ি ফেলে সবাই
পালালো ।
কিন্তু দুজন দড়ি ছাড়ল না। তার মা ও বাবা । বহুকষ্টে ছেলেকে টেনে তুলল উপরে। ফলে তার ছেলে নিশ্চিত
মৃত্যুর হাত থেকে বেঁচে গেল। তখন সবাই বুঝতে পারল কেন সে মা বাবাকে  দড়ি ধরার শর্ত দিয়েছিল।
কারণ, পৃথিবীতে সবাই বিপদের সময় দূরে সরে
গেলেও মা বাবা সরবে না।

তাই বাবা মাকে সত্যি যদি মন থেকে ভালোবাস তাদের পাশে থাকো। ভালোবাসো।
সবার স্বার্থ থাকে স্বার্থ উদ্ধার হলে চলে যায়, কিন্তু মা বাবার কোন স্বার্থ নেই শত বিপদেও পাশে থাকে নি:স্বার্থ ভাবে।

Sunday, 22 April 2018

পৃথিবীতে ভালবাসা বলে কিছু নেই,সবাই স্বার্থপর।

পৃথিবীতে সবাই স্বার্থপর....
ভালোবাসা বলতে কিছুই নাই...
আছে শুধু মোহ,,
মোহ টা কেটে গেলে সব মিথ্যা হয়ে যায়...
ক্ষনিকের ভালো লাগা থেকে যে ভালোবাসা সে ভালোবাসা বেশিদিন টিকে না...
যে ভালোবাসা হয় মন থেকে সে ভালোবাসা চিরদিন বেঁচে থাকে....
কিন্তু মন থেকে আজ আর কেউ কাউকে ভালোবাসে না..
প্রজাপতির মত ছোটে এক ফুল থেকে অন্য ফুলে,,
----মোহের টানে...!!

ভালোবাসা মিথ্যে...
সবই শুধু সাময়িক চাহিদা...
আবেগের ঘোর কেটে গেলে,, ভালোবাসার মোহও কেটে যায়...

তানভীর খান

Saturday, 21 April 2018

জীবন যুদ্ধ

জীবন নিয়ে যুদ্ধ করতে দেখি যখন তাদের কে তখন চিন্তা বরি কেনো আমি হতাশ আল্লাহ তো আমাকে ভালো রেখেছে,,
তারা আমাদের মক স্কুল যাই না,ভালো কাপড় পরে না,,,
আমাদের মক কোনো কষাট ছাড়া ভাত  খাওয়ার এই সময় টা নাই তাতের,,বা বলকে গেলে কপালে নাই এমন কারন তারা নিজের আর পরিবার এর জীবন বাঁচাতে যুদ্ধ  করে যাচ্ছে,, তার নাম আমরা দিয়েছি রান্তার ছেলে পথ শিশু ফকির কাজের ছেলে এমন এক বাচ্চার দেখা পাবে,,
নাম:-রহম,,,বয়স:-৫/৬
মিপু,,শাহ আলী মার্কেট গেলে রান্তার বাম পাশে দেখতে পাবেন ছেলেটা স্বাধীন দেশে যুদ্ধ  করছে,,স্বাধীনতা যুদ্ধ নয়,,দুই মুঠ ভাতের জন্য যুদ্ধ,,, 
এভাবেই এই ছেলেটা সকাল ৭ টা থেকে রাক ১১ পর্যন্ত  আপনার আমার খেয়ে নোওরা প্লেট বাটি ধুয়ে নিজের আর মায়ের খাবার যোগাড় করতে হয়,,,
কিন্তু তার বয়সের আমার ছেটেটা বাভাই টাবোনটা কে আমরা কত যত্ন রাখি,আর  তাদের দেখলে সরে যাই ময়লা বলে,,,

এই ৬টি জিনিস নিয়ে খেলা করবেন না।

abc

abc

K দিয়ে কোনো ভালো একটা মেয়ের নাম দেওতK দিয়ে কোনো ভালো একটা মেয়ের নাম দেওতো
মামা "মা " ছেলে " একটি  কষ্টের
গল্পটি পড়লে চোখে পানি আসবেই
- এই ছেলে এদিকে আসো?
- জ্বি স্যার।
-তুমি কি এই কলেজের ছাত্র?
-হ্যা স্যার?
-আমার তো মনে হয় না?
-কেন স্যার?
-অন্য সব ছাত্রদের দিকে তাকাও?
-স্যার আসলে......…………………☹☹ !!

হইছে আর বলতে হবে না!তোমার মত অপরিষ্কার/নোংড়া একটা ছেলেও আমাদের কলেজে নাই।
ক্লাসের সবাই হাসাহাসি করে তোমাকে নিয়ে তবুও লজ্জা হয় না তোমার?
চুলের কি অবস্থা,গা থেকে ঘামের গন্ধ আসছে!!তারপরও কি তুমি বুঝতে পারো না !!!

-স্যার আজ সকালে ভাত খেয়ে এসেছেন?
-হ্যা অব্যশ্যই।
-কলেজ থেকে ফিরে একটু রেস্ট নিয়ে হয় তো রিমোট হাতে নিয়ে খেতে বসবেন,আবার এসি ছাড়া তো ঘুমাতেও পারেন না?
ঠিক না স্যার?

-এসব বলার মানে কি?
-স্যার যানেন প্রতিদিন আমি না খেয়ে আসি?বাবা সেই ছোট বেলায় মারা গেছে,রিক্সা চালিয়ে যা পাই সেটা দিয়েই আমার চলে যায়।
একদিন রিকশা না চালাতে পারলে হয়তো সেদিন আর পেটে ভাত জোটে নাহ্!

মা বেঁচে আছে তবে খুব অসুস্থ্য
প্রতিদিন ঔষধ কিনতে হয়।আপনারা হয়তো এক বেলা খেতে না পারলে রেগে যান !
আর আমি মাঝে মাঝে না খেয়েই দিন পারি করে দেই মায়ের ঔষধ আনতে হবে বলে।

স্যার যানেন!এত কষ্টের পরও যখন রাতে মায়ের মুখে দুটো ভাত তুলে দেই সে সময় আমার মত
খুশি পৃথিবীতে আর কেউ হয় না😢!!

যানেন স্যার,মা আমায় কোনদিন ক্ষেত বলে ডাকেনি!কোনদিন অপরিষ্কার বলেনি !!
যখন রিকশা চালিয়ে ঘামে ভিজে মায়ের সামনে আসতাম,
জানেন স্যার;তখন মা তার কাপর দিয়ে
আমার ঘাম মুছে দিয়ে কপালে চুমু একে
দিতো।

সত্যি স্যার,মা কোনদিন বলতো না ঘামের গন্ধ বেরুচ্ছে।
আপনারা হয়তো আপনাদের সন্তানের জন্য ভালো ভালো কাপর কিনে রাখছেন!ভালো খাবার খাওয়ান।

কিন্তু আমি আমার মায়ের সেই পবিত্র চুমু খাওয়ার জন্য হাজার বার ঘাম ঝড়াতে রাজি আছি।হাজার-টা কলেজ ত্যাগ করতে পারি।
কারণ আমার (মা)ই আমার সব,আর হ্যা স্যার আমি আর কলেজে আসবো না।

কোলাহলপূর্ণ ক্লাসটা একটা সময় নীরব, নিশ্চুপ,নিস্তব্ধ হয়ে গেল।

-স্যার আপনার চোখে পানি?
-অজান্তে চলে আসলো।তা কলেজে
আসবি না মানে?
-স্যার আপনাদের সমস্যা হয়?
-কোন সমস্যা হবে না।আরে আমাদের
কলেজের গর্ব তুই।সত্যি তর মত কষ্ট করে কেউ লেখাপড়া করতে পারবে নারে।
আশাকরি তোর মায়ের সপ্ন পূরণ করতে পারবি?
আর হ্যা কলেজের সমস্ত বেতনের খরচ আমি নিলাম।

ক্লাসের সবাই নিস্তব্ধ।কোন সারা শব্দ নেই।আমি স্যার'কে ধন্যবাদ দিয়ে চলে আসলাম।

তার কিছুদিন পর আমার জান্নাত আমার সকল সুখের স্বর্গ (মা) মারা যায়।তারপর আর কলেজে আমার যাওয়া হয়নি।কারণ মায়ের ঐ ভালবাসা ঘরে ফিরে আর কোনদিন পাবো না!এখানেই আমার মনের সকল শক্তি অবসান ঘটে!

#বিঃদ্রঃ সবাইকে একটা কথাই বলবো...!মা যদি জীবিত থাকেন,তাহলে তাঁর সাথে কখনো খারাপ ব্যবহার করবেন না।কারন একটা মা সন্তানের জন্য দুনিয়াতেই একটা জান্নাত ও স্বর্গ"""""""

………………… ভাল লাগলে অবশ্যই শেয়ার করবেন এবং আপনার সুন্দর মতামত লিখুন ....……… ছেলে " একটি  কষ্টের গল্প """"

গল্পটি পড়লে চোখে পানি আসবেই
- এই ছেলে এদিকে আসো?
- জ্বি স্যার।
-তুমি কি এই কলেজের ছাত্র?
-হ্যা স্যার?
-আমার তো মনে হয় না?
-কেন স্যার?
-অন্য সব ছাত্রদের দিকে তাকাও?
-স্যার আসলে......…………………☹☹ !!

হইছে আর বলতে হবে না!তোমার মত অপরিষ্কার/নোংড়া একটা ছেলেও আমাদের কলেজে নাই।
ক্লাসের সবাই হাসাহাসি করে তোমাকে নিয়ে তবুও লজ্জা হয় না তোমার?
চুলের কি অবস্থা,গা থেকে ঘামের গন্ধ আসছে!!তারপরও কি তুমি বুঝতে পারো না !!!

-স্যার আজ সকালে ভাত খেয়ে এসেছেন?
-হ্যা অব্যশ্যই।
-কলেজ থেকে ফিরে একটু রেস্ট নিয়ে হয় তো রিমোট হাতে নিয়ে খেতে বসবেন,আবার এসি ছাড়া তো ঘুমাতেও পারেন না?
ঠিক না স্যার?

-এসব বলার মানে কি?
-স্যার যানেন প্রতিদিন আমি না খেয়ে আসি?বাবা সেই ছোট বেলায় মারা গেছে,রিক্সা চালিয়ে যা পাই সেটা দিয়েই আমার চলে যায়।
একদিন রিকশা না চালাতে পারলে হয়তো সেদিন আর পেটে ভাত জোটে নাহ্!

মা বেঁচে আছে তবে খুব অসুস্থ্য
প্রতিদিন ঔষধ কিনতে হয়।আপনারা হয়তো এক বেলা খেতে না পারলে রেগে যান !
আর আমি মাঝে মাঝে না খেয়েই দিন পারি করে দেই মায়ের ঔষধ আনতে হবে বলে।

স্যার যানেন!এত কষ্টের পরও যখন রাতে মায়ের মুখে দুটো ভাত তুলে দেই সে সময় আমার মত
খুশি পৃথিবীতে আর কেউ হয় না😢!!

যানেন স্যার,মা আমায় কোনদিন ক্ষেত বলে ডাকেনি!কোনদিন অপরিষ্কার বলেনি !!
যখন রিকশা চালিয়ে ঘামে ভিজে মায়ের সামনে আসতাম,
জানেন স্যার;তখন মা তার কাপর দিয়ে
আমার ঘাম মুছে দিয়ে কপালে চুমু একে
দিতো।

সত্যি স্যার,মা কোনদিন বলতো না ঘামের গন্ধ বেরুচ্ছে।
আপনারা হয়তো আপনাদের সন্তানের জন্য ভালো ভালো কাপর কিনে রাখছেন!ভালো খাবার খাওয়ান।

কিন্তু আমি আমার মায়ের সেই পবিত্র চুমু খাওয়ার জন্য হাজার বার ঘাম ঝড়াতে রাজি আছি।হাজার-টা কলেজ ত্যাগ করতে পারি।
কারণ আমার (মা)ই আমার সব,আর হ্যা স্যার আমি আর কলেজে আসবো না।

কোলাহলপূর্ণ ক্লাসটা একটা সময় নীরব, নিশ্চুপ,নিস্তব্ধ হয়ে গেল।

-স্যার আপনার চোখে পানি?
-অজান্তে চলে আসলো।তা কলেজে
আসবি না মানে?
-স্যার আপনাদের সমস্যা হয়?
-কোন সমস্যা হবে না।আরে আমাদের
কলেজের গর্ব তুই।সত্যি তর মত কষ্ট করে কেউ লেখাপড়া করতে পারবে নারে।
আশাকরি তোর মায়ের সপ্ন পূরণ করতে পারবি?
আর হ্যা কলেজের সমস্ত বেতনের খরচ আমি নিলাম।

ক্লাসের সবাই নিস্তব্ধ।কোন সারা শব্দ নেই।আমি স্যার'কে ধন্যবাদ দিয়ে চলে আসলাম।

তার কিছুদিন পর আমার জান্নাত আমার সকল সুখের স্বর্গ (মা) মারা যায়।তারপর আর কলেজে আমার যাওয়া হয়নি।কারণ মায়ের ঐ ভালবাসা ঘরে ফিরে আর কোনদিন পাবো না!এখানেই আমার মনের সকল শক্তি অবসান ঘটে!

#বিঃদ্রঃ সবাইকে একটা কথাই বলবো...!মা যদি জীবিত থাকেন,তাহলে তাঁর সাথে কখনো খারাপ ব্যবহার করবেন না।কারন একটা মা সন্তানের জন্য দুনিয়াতেই একটা জান্নাত ও স্বর্গ"""""""

………………… ভাল লাগলে অবশ্যই শেয়ার করবেন এবং আপনার সুন্দর মতামত লিখুন ....……… " ছেলে " একটি  কষ্টের গল্প """"

গল্পটি পড়লে চোখে পানি আসবেই
- এই ছেলে এদিকে আসো?
- জ্বি স্যার।
-তুমি কি এই কলেজের ছাত্র?
-হ্যা স্যার?
-আমার তো মনে হয় না?
-কেন স্যার?
-অন্য সব ছাত্রদের দিকে তাকাও?
-স্যার আসলে......…………………☹☹ !!

হইছে আর বলতে হবে না!তোমার মত অপরিষ্কার/নোংড়া একটা ছেলেও আমাদের কলেজে নাই।
ক্লাসের সবাই হাসাহাসি করে তোমাকে নিয়ে তবুও লজ্জা হয় না তোমার?
চুলের কি অবস্থা,গা থেকে ঘামের গন্ধ আসছে!!তারপরও কি তুমি বুঝতে পারো না !!!

-স্যার আজ সকালে ভাত খেয়ে এসেছেন?
-হ্যা অব্যশ্যই।
-কলেজ থেকে ফিরে একটু রেস্ট নিয়ে হয় তো রিমোট হাতে নিয়ে খেতে বসবেন,আবার এসি ছাড়া তো ঘুমাতেও পারেন না?
ঠিক না স্যার?

-এসব বলার মানে কি?
-স্যার যানেন প্রতিদিন আমি না খেয়ে আসি?বাবা সেই ছোট বেলায় মারা গেছে,রিক্সা চালিয়ে যা পাই সেটা দিয়েই আমার চলে যায়।
একদিন রিকশা না চালাতে পারলে হয়তো সেদিন আর পেটে ভাত জোটে নাহ্!

মা বেঁচে আছে তবে খুব অসুস্থ্য
প্রতিদিন ঔষধ কিনতে হয়।আপনারা হয়তো এক বেলা খেতে না পারলে রেগে যান !
আর আমি মাঝে মাঝে না খেয়েই দিন পারি করে দেই মায়ের ঔষধ আনতে হবে বলে।

স্যার যানেন!এত কষ্টের পরও যখন রাতে মায়ের মুখে দুটো ভাত তুলে দেই সে সময় আমার মত
খুশি পৃথিবীতে আর কেউ হয় না😢!!

যানেন স্যার,মা আমায় কোনদিন ক্ষেত বলে ডাকেনি!কোনদিন অপরিষ্কার বলেনি !!
যখন রিকশা চালিয়ে ঘামে ভিজে মায়ের সামনে আসতাম,
জানেন স্যার;তখন মা তার কাপর দিয়ে
আমার ঘাম মুছে দিয়ে কপালে চুমু একে
দিতো।

সত্যি স্যার,মা কোনদিন বলতো না ঘামের গন্ধ বেরুচ্ছে।
আপনারা হয়তো আপনাদের সন্তানের জন্য ভালো ভালো কাপর কিনে রাখছেন!ভালো খাবার খাওয়ান।

কিন্তু আমি আমার মায়ের সেই পবিত্র চুমু খাওয়ার জন্য হাজার বার ঘাম ঝড়াতে রাজি আছি।হাজার-টা কলেজ ত্যাগ করতে পারি।
কারণ আমার (মা)ই আমার সব,আর হ্যা স্যার আমি আর কলেজে আসবো না।

কোলাহলপূর্ণ ক্লাসটা একটা সময় নীরব, নিশ্চুপ,নিস্তব্ধ হয়ে গেল।

-স্যার আপনার চোখে পানি?
-অজান্তে চলে আসলো।তা কলেজে
আসবি না মানে?
-স্যার আপনাদের সমস্যা হয়?
-কোন সমস্যা হবে না।আরে আমাদের
কলেজের গর্ব তুই।সত্যি তর মত কষ্ট করে কেউ লেখাপড়া করতে পারবে নারে।
আশাকরি তোর মায়ের সপ্ন পূরণ করতে পারবি?
আর হ্যা কলেজের সমস্ত বেতনের খরচ আমি নিলাম।

ক্লাসের সবাই নিস্তব্ধ।কোন সারা শব্দ নেই।আমি স্যার'কে ধন্যবাদ দিয়ে চলে আসলাম।

তার কিছুদিন পর আমার জান্নাত আমার সকল সুখের স্বর্গ (মা) মারা যায়।তারপর আর কলেজে আমার যাওয়া হয়নি।কারণ মায়ের ঐ ভালবাসা ঘরে ফিরে আর কোনদিন পাবো না!এখানেই আমার মনের সকল শক্তি অবসান ঘটে!

#বিঃদ্রঃ সবাইকে একটা কথাই বলবো...!মা যদি জীবিত থাকেন,তাহলে তাঁর সাথে কখনো খারাপ ব্যবহার করবেন না।কারন একটা মা সন্তানের জন্য দুনিয়াতেই একটা জান্নাত ও স্বর্গ"""""""

………………… ভাল লাগলে অবশ্যই শেয়ার করবেন এবং আপনার সুন্দর মতামত লিখুন ....………ল

আমাদের মারাই মেসিন।

আমাদের এই মেশিন দিয়ে, ধান, গম, ভুট্টা এবং ঘাস কাটতে পারবেন।
বর্তমান দাম= ১৯,০০০/- (১ বৎসর সার্ভিস ওয়ারেন্টি)
১ লিটার পেট্রলে চলবে ২ ঘন্টা, কাটা যাবে ২ বিঘা জমির ধান।
অর্ডার করতে কল করুন 01706816883, 01706816885,
whatsapp/ IMO/ Viber/ LINE :008801713454370 ধন্যবাদ

আমাদের ঠিকানাঃ এজিক এগ্রো লিঃ,
ঠনঠনিয়া, পুরাতন কেয়ার অফিস সংলগ্ন, বগুড়া সদর, বগুড়া।
ফোন:051-69626

অনলাইন এ ট্রেনের টিকিট কাটবেন যেভাবে।

অনলাইনে ট্রেনের টিকেট কাটা নিয়ে অনেকেই জানতে চান বিশদ ভাবে। কাউন্টারে প্রায়ই টিকেট থাকে না বা টিকেট কাটার মত পরিস্থিতি থাকে না। এক্ষেত্রে ঝটপট কিনে নিতে পারেন অনলাইন থেকে টিকেট। অনেকে আছেন এখনো অনলাইনে টিকেট কেনা শুরু করেন নি, অনেকের আছে এসব ব্যাপারে অনেক কনফিউশন । তাদের জন্য আমাদের এই আয়োজন-
১) প্রথমে আপনাকে esheba.cnsbd.com এই ওয়েবসাইটে ঢুকতে হবে। এটা বাংলাদেশ রেলওয়ের অনলাইন টিকেট কাটার সাইট। ব্রাউজ করলেই ঢুকবেন একটি পেজে, যেখানে দুইটা ভাগ, সাইন ইন, সাইন আপ। যাদের অলরেডি আইডি খোলা আছে, তারা ইমেইল, পাসওয়ার্ড, সিকিউরিটি কোড (সেখানে দেয়া আছে, আপনি রোবট নাকি মানুষ সেটা চেক করার জন্য) দিয়ে সাইন ইন করে আইডিতে ঢুকবেন। কিন্তু যাদের আইডি খোলা নেই, তারা আইডি খুলতে সাইন আপে ক্লিক করবেন।
২)সাইন আপে ক্লিক করলে একটি পেজে নিয়ে যাবে। এখানে প্যাসেঞ্জারের নাম, ইমেইল আইডি, পাসওয়ার্ড, আপনার ঠিকানা, এবং মোবাইল নাম্বার চাইবে। উল্লেখ্য, এই পাসওয়ার্ড কিন্তু আপনার ইমেইলের পাসওয়ার্ড নয়, এটা হল আপনি এখানে যে আইডি খুলছেন সেটার পাসওয়ার্ড। আর প্যাসেঞ্জারের নাম দিতে কেয়ারফুল। যার নাম এখানে দেয়া হবে, ইনিই হবেন, আইডির এবং টিকেটের মালিক । আরেকটা গুরুত্বপূর্ণ হল মোবাইল নাম্বার। একটা নাম্বার থেকে একটা আইডি খোলা যাবে। এবং এই নাম্বার সবসময় অনলাইন টিকেটের পিডিএফে শো করবে। এগুলো সব ফিলাপ করে রেজিস্টার বাটনে ক্লিক করবেন।
৩) ব্রাউজারে ইমেইলের জন্য আরেকটি ট্যাব খুলুন। রেজিস্টারে ক্লিক করলেই বলবে, please check ur email for verification link। সুতরাং আপনার ইমেইলে ঢুকবেন। ঢুকে দেখবেন, বাংলাদেশ রেলওয়ে থেকে একটা কনফার্মেশন লিংক সহ মেইল এসেছে। লিংকে ক্লিক করবেন। আবার রেলওয়ের পেজে চলে যাবে। ইমেইল, রেলওয়ে আইডির পাসওয়ার্ড, সিকিউরিটি কোড দিয়ে সাইন ইন ক্লিক করবেন। আরেকটি পেজে নিবে। শেষ ধাপ হিসেবে আপনার মোবাইল নাম্বারে ভেরিফিকেশন কোড যাবে। যদি না যেয়ে থাকে, তবে send verification code এ ক্লিক করবেন। আপনার নাম্বারে একটি ভেরিফিকেশন কোড যাবে সেটি এই পেজে লিখবেন। লিখে check verification code এ ক্লিক করবেন। এতে আপনি একটি আইডির মালিক হয়ে গেলেন।
৪) এবার যথারীতি আপনার ইমেইল, পাসওয়ার্ড দিয়ে সাইন ইন করুন আপনার আইডিতে। সাইন ইন করলেই পোস্টের পিকের মত আপনার ড্যাশবোর্ড আসবে। গত একমাসের ভেতর আপনি কোন কোন টিকেট সাকসেসফুলি কাটতে পারছেন। কোন টিকেট কাটতে যেয়ে ব্যর্থ হয়েছেন(Failed Purchase Information) এগুলো শো করবে। পাশাপাশি ড্যাশবোর্ডে থাকবে ফেয়ার কোয়েরি, ট্রেইন রুট, চেঞ্জ পাসওয়ার্ড এবং পারচেজ টিকেট অপশন। যেটাতে ঢোকার দরকার সেটাতে ক্লিক করবেন।
৫)যদি আপনার কাছে আইডি ইনসিকিওর লাগে, তো পাসওয়ার্ড চেঞ্জ করতে পারেন। চেঞ্জ পাসওয়ার্ড এ ক্লিক করবেন। এখানে আপনার পুরাতন পাসওয়ার্ড, নতুন পাসওয়ার্ড দিয়ে চেঞ্জ বাটনে ক্লিক করবেন চেঞ্জ হয়ে যাবে।
৬)এবার আসি ফেয়ার কোয়েরি। আপনি যদি কোন ট্রেনের টিকেট ভাড়া জানতে চান, তো ফেয়ার কোয়েরি বাটনে ক্লিক করবেন। এখানে গিয়ে আপনি কত তারিখে ভ্রমন করবেন, কোন স্টেশন থেকে ভ্রমন শুরু করবেন, কোন স্টেশনে নামবেন, ট্রেনের নাম, কোন ক্লাসে ভ্রমন করবেন, কতজন এডাল্ট, কতজন বাচ্চা সব সিলেক্ট করবেন। এরপর Show Fare বাটনে ক্লিক করলেই আপনাকে উক্ত টিকেটের ভাড়া ভ্যাট এবং সার্ভিস চার্জ সহ মোট কত সেটা দেখাবে।
৭) এবার আসি মোস্ট ইম্পর্টেন্ট পার্ট। টিকেট কাটা। Purchase Ticket অপশনে ক্লিক করবেন। করলেই একটা পেজে ঢুকবেন। সেখানে কোন স্টেশন থেকে যাত্রা শুরু করবেন(Station from), কোন স্টেশনে গন্তব্য শেষ করবেন(Station to) সেগুলো সিলেক্ট করবেন। ভ্রমনের তারিখ সিলেক্ট করবেন। আজকের থেকে সামনের দশদিন পর পর্যন্ত তারিখ শো করবে, যেদিন যাবেন সেই তারিখ সিলেক্ট করবেন। এবার ক্লাস বাটনে ক্লিক করবেন। এখানে আসবে AC_B, AC_S, F_BERTH, F_SEAT, SNIGDHA, SHOVAN, S_CHAIR, SHULOV ক্লাস। আপনার যে ধরনের টিকেট দরকার সেটা সিলেক্ট করবেন।। করে search train বাটনে ক্লিক করবেন।
৮) আপনি যে তারিখে যে রুটে সিলেকশন দিয়েছেন সেই রুটে এক বা একাধিক যত ট্রেন আছে, কোনটা কখন ছাড়বে সব দেখাবে এবার। এখন আপনি যে ট্রেনে ভ্রমন করতে চান সেটার অপশনে কতজন এডাল্ট কতজন বাচ্চা এগুলো সিলেক্ট করবেন। সর্বোচ্চ চারজন সিলেক্ট করতে পারবেন। এখন আবার কেউ চিকন বুদ্ধি করে চারজন এডাল্ট চারজন বাচ্চা সিলেক্ট কইরেন না, কারন (এডাল্ট+বাচ্চা) মোট ৪ জনের বেশীর টিকেট আপনাকে দেয়া হবে না। এবার আসি টিকেট সিলেকশন। সিলেকশনে দুটি অপশন থাকবে, Auto Selection, Seat Selection। যদি অটো সিলেকশন সিলেক্ট করেন তো, সার্ভার কম্পিউটার আপনাকে এভেইলএবল টিকেট থেকে যে কোন সিট দিয়ে দেবে। কিন্তু সিট সিলেকশন এ ক্লিক করলে আপনি আপনার পছন্দ অনুযায়ী সিট সিলেক্ট করতে পারবেন।
৯) সিট সিলেকশনে ক্লিক করলে আপনাকে নির্ধারন করা বগির/বগিগুলোর সিট প্লান দেখাবে। যেসব সিট কালো দেখবেন সেগুলো কাউন্টারের জন্য। যেসব সিট লাল ও সবুজ সেগুলো অনলাইনের জন্য। লাল মানে অলরেডি সিট বেচা হয়ে গেছে, সবুজ গুলো এখন ও আপনি কিনতে পারবেন। তো এখান থেকে আপনার পছন্দমত সিট/সিটগুলো বাছাই করবেন । বাছাই করলে পাশের ছোট্ট ট্যাবে আপনার সিটগুলোর নাম্বার ভাড়া, ভ্যাট সার্ভিস চার্জ সহ মোট ভাড়া দেখাবে । এরপর আপনার লিংগ (মেল/ফিমেল), বয়স এগুলো সিলেক্ট/ফিলাপ করবেন। এতক্ষন বললাম সিট সিলেকশনের কাহিনী। অটো সিলেকশন করলে তারাই আপনাকে শো করবে কয়টা সিট আছে , ভাড়া কত। তবে কোন বগি কোন সিট এসব দেখাবে না। এরপর লিংগ, বয়স সিলেক্ট করবেন ।

Friday, 20 April 2018

https://www.facebook.com/janaojananews.net/videos/1693620750717256/

সরকারী চাকুরীর নিয়োগ পরীক্ষার কিছু গুরুত্ত্বপুর্ণ প্রশ্ন ও সমাধান



জাতিসংঘের অঙ্গ সংগঠন নয়
= রেডক্রস
ঢাকায় প্রথম রাজধানী স্থাপন করেন
= জাহাঙ্গীর
বাংলাদেশের সীমান্তবর্তী দেশ
= মিয়ানমার
১৯৮২ সালের সমুদ্র আইন সংক্রান্ত কনভেনশন অনুযায়ী একটি দেশের উপকূলের ভিত্তি হতে মহীসোপানের সীমা
= ৩৫০ কি. মি.
বীর প্রতীক খেতাব প্রাপ্ত নারী
= সেতারা বেগম
প্রাচীন বাংলার প্রথম নরপতি
= শশাংক
প্রাচীন বাংলার জনপদ নয়
= মৌর্য
বাংলাদেশের সবচেয়ে খরস্রোতা নদী
= কর্ণফুলি
ডেটার বড় একক
_ টেরাবাইট
বাদুড অন্ধকারে কিভাবে দিক নির্ণয় করে
= আলট্রাসনিক শব্দ সৃষ্টি করে
বাংলা লেখার সফটওয়্যার
= বিজয়
চুম্বক দ্বারা আকৃষ্ট হয় না
= পিতল
মৌলিক পদার্থ
= লোহা
বাংলাদেশের ১ ম এভারেস্ট জয়ী নারী
= নিশাত মজুমদার
বীর শ্রেষ্ট নয়
= আব্দুর রহিম
ক্লোন করা ১ ম ভেড়া
= ডলি
বিশ্বের রাজধানী
= নিউইয়র্ক
মিয়ানমারের সাথে বাংলাদেশের সমুদ্র বিরোধ সংক্রান্ত মামলার রায়
= ১৪ মার্চ , ২০১২
সম্প্রতি ঘোষিত অধরা সংস্কৃতি ঐতিহ্য
= মঙ্গল শোভাযাত্রা

১। প্রাচীন এর বিপরীত শব্দ
= অর্বাচীন
২। নন্দিত এর এর বিপরীত শব্দ
= নিন্দিত
৩।বহুব্রীহি সমাস কত প্রকার
=৮
৪। দেশের জন্য সেবা করা । দেশের কোন কারক ও বিভক্তি
=কর্তার শুন্য
৫। কথায় বর্ণনা করা যায় না - এক কথায় কি হবে ?
= অনির্বচনীয়
৬। কোনটি শুদ্ধ বানান
= আদ্যোক্ষর
৭। নিকুঞ্জ অর্থ
= বাগান
৮। প্রত্যুষ এর সন্ধি বিচ্ছেদ
= প্রতি + ঊষ
৯। মাথা খাও ভুলিওনা খেয়ো মনে করে । মাথা খাও কি অর্থে ব্যবহৃত
= মাথার দিব্যি
১০। লোক সাহিত্য কী ?
= সাধারণ লোকের মুখে প্রচলিত গান , ছডা , কবিতা
১১। নীল লোহিত কার ছদ্মনাম
= সুনীল
১২। দুর্দান্ত এর বিপরীত শব্দ
= নিরীহ
১৩। টাপুর টুপুর কোন ধরনের দ্বিরুক্তি শব্দ ?
= ধনাত্মক
১৪। কুপনের কালা চাঁদ বাগধারাটির অর্থ
= অপদার্থ
১৫।শৃঙ্খলাকে অতিক্রান্ত = উচ্ছৃঙ্খল - কোন সমাস
= অব্যয়ীভাব
- [ ] ১৭। অন্বেষণ এর সন্ধিবিচ্ছেদটি
= অনু + এষণ
১৮। Diamond cuts diamond অর্থ
= মানিকে মানিক চেনে
১৯। বরণের যোগ্য যিনি
= বরেণ্য
২০। একাদশে বৃহস্পতি বাগধারাটির অর্থ : সৌভাগ্যের বিষয়

ইংরেজি অংশের সমাধান
1, the singular of 'leaves'
= leaf
2.I prefer tea --- coffee
= to
3.We were watching the news when the telephone
=rang
4.The sentence " empty vessels sound much' refers
= A little learning is dangerous thing
5.the roads of the Dhaka are wider
= than those of sylhet
6.She asked me ' Are you happy in new job? Indirect sp
= She asked me If I was happy in my new job.
7.precedence means
= A matter of deal with
8.dissimilar pair
= prevent : preserve
9.Infancy
= abstract noun
10.He prefers -- European
= a
11.correction
= you , he , I
12.spelling
=Accelerate
13.correction
= He was hanged for murder
14.Among used
= more than two
15.Deliberate means
= known
16.Everything
= pronoun
17.I have to do it . ( passive)
= I has to be done by me
18.It is now 11 a.m . The sun --- in the eastern sky
= is shining
19.prior to means
= before